পুষ্টিগুণে ভরপুর এই ফলটিতে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ছাড়াও রয়েছে ভিটামিন এ ও বি, ম্যাগনেশিয়াম, ম্যাঙ্গানিজ, সালফার, প্রোটিন, ফাইবার এবং আয়রন। তাই প্রতিদিন খেজুর খেলে শরীরে থাকবে ভরপুর এনার্জি। খেজুর খাওয়া যেমন স্বাস্থ্যের জন্য ভালো, তেমনই চুল ও ত্বকের সৌন্দর্য বজায় রাখতেও বিস্ময়কর এই ফলটির অনেক গুণ রয়েছে।
খেজুরের সব চেয়ে বড় গুণ হলো এই ফলটি মস্তিষ্ককে প্রাণবন্ত রাখে। আমাদের ক্লান্ত শরীরে যথেষ্ট পরিমাণ শক্তির জোগান দিতে সক্ষম এই পুষ্টিগুণে ভরপুর সুস্বাদু ফলটি।
ওজন কমানোর জন্য খেজুর খুবই কার্যকরী। খেজুরে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকায় এটি ক্ষুধা কমায় এবং অতিরিক্ত খাওয়া এড়ায়। আমরা যখন নিয়ন্ত্রণে খাই তখন ওজনও নিয়ন্ত্রণে থাকে।
খেজুর গর্ভবতী নারীদের জন্য দারুণ উপকারী। খেজুরে থাকা আয়রন নারীদের রক্তে ভরপুর করে। খেজুর ভিটামিন এবং খনিজ সমৃদ্ধ, যা গর্ভবতী নারীদের জন্য অপরিহার্য। গর্ভবতী নারীরা সহজেই ১-২টি খেজুর খেতে পারেন।
খেজুরে ভালো পরিমাণে আয়রন পাওয়া যায়, যা শরীরে হিমোগ্লোবিন বাড়ায়। শরীরে রক্তসরবরাহ করে। খালি পেটে খেজুর খেলে শরীরে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা বেড়ে যায়।
খেজুরের সব চেয়ে বড় গুণ হলো এই ফলটি মস্তিষ্ককে প্রাণবন্ত রাখে। আমাদের ক্লান্ত শরীরে যথেষ্ট পরিমাণ শক্তির জোগান দিতে সক্ষম এই পুষ্টিগুণে ভরপুর সুস্বাদু ফলটি।
অনেক সময় বয়স বাড়ার ফলে মুখের চামড়া কুঁচকে যায়। খেজুরে ভিটামিন বি রয়েছে, যা ত্বকের পক্ষে অত্যন্ত উপকারী। প্রতিদিন সকালে খালি পেটে খেজুর নিয়ম করে খেলে দেখবেন আস্তে আস্তে দাগ মিলিয়ে যাবে।
রক্তশূন্যতায় ভুগলে অবসাদ, শ্বাসকষ্ট, বুকে ব্যথা- ইত্যাদি সমস্যাগুলো দেখা দেয়। রক্তশূন্যতার রোগীরাও খেজুর খেতে পারেন নিশ্চিন্তে। কারণ খেজুরে আছে প্রচুর আয়রন। তাছাড়া খেজুর রক্ত পরিষ্কারও করে।
ক্যান্সারের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে খেজুর। এছাড়াও মুখগহ্বরের ক্যান্সার রোধেও এই ফল বেশ কার্যকরী। প্রতিদিন সকালে ৩-৪ টি খেজুর খেলে দারুণ উপকার পাওয়া যায়।